টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবে সভাপতিসহ চারজন বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত

নিজস্ব প্রতিবেদক : জমে উঠেছে টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের নির্বাচন।

দীর্ঘ প্রায় ৬ বছর পর ব্যালটের মাধ্যমে নেতৃত্ব বাছাই আর নিজেকে যোগ্য প্রমাণ করতে সচেষ্ট ভোটার আর প্রার্থীরা।

সময় যতই ঘনিয়ে আসছে, ততই নতুন নতুন চমক দেখা যাচ্ছে এই নির্বাচনে।

নির্বাচনকে ঘিরে প্রেসক্লাবের সাধারণ ভোটারদের মাঝে ব্যাপক আনন্দ আর উৎসাহের সৃষ্টি হয়েছে।

স্বাধীনভাবে সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে ব্যালটের মাধ্যমে নেতৃত্ব বাছাইয়ের প্রত্যাশা ও দাবি ছিল সাধারণ ভোটারদের।

তিন সদস্য বিশিষ্ট নির্বাচন কমিশনের প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করছেন বিশিষ্ঠ সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও ক্রীড়া সংগঠক হারুন-অর-রশীদ।

এছাড়াও নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব পালন করছেন টাঙ্গাইল আদালতের সরকারী কৌশলী এডভোকেট এস আকবর খান ও বিবেকানন্দ স্কুল ও কলেজের অধ্যক্ষ আনন্দ মোহন দে।

ইতিমধ্যে ২০২২-২৩ সালের নির্বাচনের তফসিল ঘোষনা করেছে নির্বাচন কমিশন। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী মঙ্গলবার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৫টা থেকে ৬টা পর্যন্ত মনোয়নপত্র বিক্রির করা শেষ হয় আর দাখিলের শেষ সময় ছিল ৮ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টা হতে রাত ৮টা পর্যন্ত।

১৫টি পদের জন্য ২৭টি মনোনয়নপত্র বিক্রি হলেও সভাপতি, সহ-সভাপতি ২টি এবং দপ্তর ও পাঠাগার সম্পাদক পদে একটি করে মনোনয়ন পত্র জমা পরে।

ফলে ওই চার পদের প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার।

সভাপতি পদে এড. জাফর আহমেদ, সহ-সভাপতি পদে এম এ সাত্তার উকিল ও একরামুল হক খান (তুহিন) এবং দপ্তর ও পাঠাগার সম্পাদক অরণ্য ইমতিয়াজ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।

এরপর মনোনয়ন পত্র যাচাই বাছাই ৯ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৭টায়।

মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার ও চুড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ১১ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত।

সেখানেও থাকতে পারে চমক আর নাটকীয়তা।

নির্বাচনে ভোট গ্রহণ হবে ১৭ ডিসেম্বর (শুক্রবার) বেলা ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত।

তবে এবার নতুন চমক হচ্ছে সাধারণ সম্পাদক পদে এনটিভির স্টাফ করেসপন্ডেন্ট মহব্বত হোসেন মনোনয়নপত্র ক্রয় করেছেন। সম্পাদনা – অলক কুমার