আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলীর সদস্য আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর ভাষণের মাধ্যমে সাত কোটি বাঙালিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন তিনি। এই ভাষনেই স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন তিনি। এতে নিরস্ত্র বাঙালি জীবনবাজি রেখে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে উৎসাহি ও জীবনদানের জন্য প্রস্তুত হয়েছিলেন। ইতিহাসে চিরকাল এটি উজ্জ্বল, চিরভাস্বর এবং হিরন্ময় হয়ে থাকবে।
ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্দেশে কৃষিমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে আগে অনেক মিথ্যাচার হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রকৃত নতুন প্রজন্মকে জানতে হবে। দেশকে ভালবাসতে শিখতে হবে। সর্বোচ্চ আত্মত্যাগ ও জীবনবাজি রেখে মুক্তিযুদ্ধ করে এ দেশটিকে স্বাধীন করে আমরা কেমন লাভবান হয়েছি, তা তোমাদের জানতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অর্থনৈতিক মুক্তির পথে এগিয়ে চলেছি। সারা বিশ্বে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল। তোমরাই এদেশটিকে গর্বের, অহংকারের দেশ হিসেবে গড়ে তুলবে।
শনিবার জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসন আয়োজিত এক আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক মোঃ শহীদুল ইসলামের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন টাঙ্গাইল জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. ফজলুর রহমান খান ফারুক, টাঙ্গাইল-৫ আসনের এমপি মো. ছানোয়ার হোসেন প্রমুখ।