প্রথম বিদেশি নেতা হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে ওয়াশিংটনে গিয়েছিলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি হোয়াইট হাউসে অবস্থানকালে তাকে গ্রেপ্তারের দাবি জানান ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলনকারীরা।
ফিলিস্তিনি যুব আন্দোলনের নেত্রী লায়লা খলিল আল জাজিরাকে বলেছেন, হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভকারীরা নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তারের দাবি জানান। মার্কিন প্রশাসনকে আইসিসির (আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত) গ্রেপ্তারি পরোয়ানা মেনে চলা এবং যুদ্ধাপরাধী নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তার করার দাবি জানান।
তিনি বলেন, আমরা ফিলিস্তিনের মুক্তির জন্য লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি। হোয়াইট হাউসে যেই থাকুক না কেন, আমরা ঠিক একই জিনিসের জন্য লড়াই করছি এবং কবর।
গাজায় ইসরায়েল এবং হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের ভূমিকার বিষয়ে তিনি বলেন, এই যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্র বা মার্কিন প্রেসিডেন্টের কোনো ভূমিকা নেই।
তিনি বলেন, এই যুদ্ধবিরতি সম্ভব হয়েছে ফিলিস্তিনের জনগণ এবং বিদেশে যারা ফিলিস্তিনিদের জন্য লড়াই করছে তাদের শক্তি এবং স্থিতিস্থাপকতার কারণে।