কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য ও পর্তুগাল কর্তৃক ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, “জন্মলগ্ন থেকেই আমরা ফিলিস্তিনের পক্ষে ছিলাম এবং ফিলিস্তিনের জনগণকে সমর্থন করে আসছি। তাই এই চার দেশের স্বীকৃতিকে আমরা সাদরে গ্রহণ করছি। এটি ফিলিস্তিনের চূড়ান্ত স্বাধীনতার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।”
তিনি আরও বলেন, ফিলিস্তিনের জনগণকে স্বাধীনতার আরও দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হবে। তবে কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য ও পর্তুগালের স্বীকৃতির মাধ্যমে ১৫১ দেশের প্রত्यक्ष সমর্থন পেয়েছেন স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনিরা।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানিয়েছেন, “বিশ্বের আরেকটি প্রভাবশালী পশ্চিমা দেশ ফ্রান্স শিগগিরই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। এটি হলে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচটি স্থায়ী সদস্য দেশের মধ্যে চারটি দেশ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে।”
ফিলিস্তিন ভূখণ্ডের মানুষ ৭৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে ইসরায়েলি আগ্রাসন ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি গুরুত্বপূর্ণ হলেও, তাদের আরও পথ পাড়ি দিতে হবে।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদেও শিগগিরই গাজায় ইসরায়েলের চলমান আগ্রাসন নিয়ে বিতর্ক অনুষ্ঠিত হবে।