আগে থেকেই ৩০০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলেও চূড়ান্ত পর্যায়ে এসে বড় ধরনের পরিবর্তন আনছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। নির্ভরযোগ্য সূত্র বলছে, চলমান আন্দোলনের শরিক দল, নারী, অমুসলিম, জুলাই যোদ্ধা ও ছাত্র প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন শ্রেণি–পেশার মানুষকে যুক্ত করতেই নতুন করে তালিকা সাজানো হচ্ছে।
৮ দলীয় জোটের জন্য প্রয়োজনীয় আসন ছেড়ে দেওয়া হবে, তবে কতটি আসন ছাড়বে—তা এখনো নির্ধারিত নয়। জোটের অবস্থান হলো—যে প্রার্থী নির্বাচনে জেতার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি, তাকেই মনোনয়ন দেওয়া হবে; তিনি যে দলেরই হন। জামায়াতের প্রার্থীরা মাঠে আগেই প্রচারে নেমে থাকায় ভোটারদের কাছে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছে বলে দাবি দলটির।
জামায়াতের প্রচার বিভাগের প্রধান অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জোবায়ের জানান, এখন লক্ষ্য শুধু আসন ভাগাভাগি নয়, বরং বিজয়ী প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া এবং ইসলামপন্থিদের ঐক্যবদ্ধ রাখা। বিভিন্ন শ্রেণি–পেশার প্রতিনিধিদেরও চূড়ান্ত তালিকায় যুক্ত করা হবে।











