নিজস্ব প্রতিবেদক : ব্ল্যাক রাইস বা কালো ধানের নাম আগে শুনেছেন কিন্ত এবারই প্রথম দেখছেন। ধানগুলো পরিপক্ক হয়েছে।
সাধারণ ধানের চেয়ে প্রায় দেড় গুণ ফলন ভাল হয়েছে।
দূর-দূরান্ত থেকে অনেকে দেখতে আসছেন ও তরুণ উদ্যোক্তা নাহিদের কাছ থেকে পরামর্শ নিচ্ছেন।
কম খরচে বেশি ফলন হওয়ায় কলেজছাত্র নাহিদের কাছ থেকে এই ধানের বীজ সংগ্রহ করে আগামিতে তারাও ব্ল্যাক রাইস জাতের ধান চাষ করবেন।
আরো পড়ুন – আলোর মিছিলে শরিক হচ্ছেন টাঙ্গাইলের ৭৬ চরমপন্থি
এ বিষয়ে বাসাইল উপজেলা কৃষি অফিসার শাহজাহান আলী জানান, এক তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা এই প্রথম বাসাইলে ব্ল্যাক রাইস নামীয় ধান চাষ করেছেন বলে জানতে পেরেছেন।
ব্ল্যাক রাইস বা কালো ধানের এই জাত দেশে সরকারিভাবে তালিকাভুক্ত না।
তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা নাহিদকে অফিসে ধানের নমুনা নিয়ে আসতে বলা হয়েছে।
ধান চাষে তাকে উপজেলা কৃষি বিভাগ থেকে সার্বিক সহায়তাসহ সবধরনের সহযোগিতা করা হবে।
আরো পড়ুন – টাঙ্গাইলে এসএসসি পরীক্ষার্থীর উপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা
টাঙ্গাইলের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আহসানুল বাসার জানান, খুব ভাল উদ্যোগ। তরুণরা এগিয়ে এলে দেশের কৃষি খাত অনেক এগিয়ে যাবে।
‘ব্ল্যাক রাইস’ নামক ধান অনুমোদিত বীজ থেকে উৎপাদন করা হয়নি বিধায় এ বিষয়ে তিনি কোন মন্তব্য করতে পারছেন না। সম্পাদনা – অলক কুমার