অলক কুমার : বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম এ সময় বলেন, ‘যাঁরা নির্বাচন কমিশনার হন, তাঁদের মেরুদণ্ড নাই, তাঁদের কোনো রকমের ব্যক্তিত্ব নাই।
মানুষ হিসেবে একটা যে মর্যাদা থাকে এই কমিশনারদের তাও নাই; এখন তারা সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করে ঢাকা বসে ভোট চুরি দেখেন।
এসময় তিনি আরো বলেন, আজকাল যাঁরা নির্বাচন কমিশনার হন, তাঁদের মেরুদণ্ড নাই।
বুধবার (২৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সখীপুর ডাকবাংলো মাঠে ১৯৯৯ সালের ১৫ নভেম্বর টাঙ্গাইল-৮ (সখীপুর-বাসাইল) আসনের উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সরকারের ‘ভোটের অধিকার হরণের’ প্রতিবাদে উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ আয়োজিত জনসভায় দলের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম এ কথা বলেন।
সভায় বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম আরও বলেন, ‘কয়েকদিন ধরে শুনছি, বন বিভাগ সখীপুরের স্থানীয় বাসিন্দাদের বাড়ি ছাড়ার নোটিশ দিচ্ছে।
যাদের বাড়ি ঘর আছে, যারা ধান ফলায়, পাট ফলায়, সবজি চাষ করে, তাদের এক ইঞ্চি জায়গার মধ্যে যদি বন বিভাগ মাতব্বরি করতে যায়; তাদের সখীপুর থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হবে।
যার যেভাবে জায়গা আছে, সে ওই ভাবেই ভোগ করবে। এতে কোনো হস্তক্ষেপ মেনে নেওয়া হবে না।’
সভায় দলের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক আবদুস ছবুর খান সভাপতিত্ব করেন।
এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তৃতা করেন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান খোকা বীরপ্রতীক; যুগ্ম-সম্পাদক প্রিন্সিপাল ইকবাল সিদ্দিকী; সরকারি সাদত কলেজের সাবেক ভিপি শামীম আল মনসুর আজাদ সিদ্দিকী প্রমুখ।