নীলফামানীর নয়, বরং নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ছাত্রদল ও যুবদলের সংঘর্ষে এক যুবদলকর্মী মারা গেছেন। গত মঙ্গলবার (১০ জুন) বিকেলে ভুলতা ইউনিয়নের মাঝিপাড়া এলাকায় শুরু হওয়া গোলাগুলির ঘটনায় আমিরুল ইসলাম (৩৫) নিহত হন, যা পরবর্তীতে ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার রাতে মৃত্যুর সংবাদ আসে ।
নিহত মামুন ভূঁইয়া (৩৫) ভুলতা মাঝিপাড়া এলাকার একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী এবং তাঁর দাদা বাদল ভূঁইয়া ভুলতা ইউনিয়ন যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক। ছাত্রদল–যুবদলের পৃষ্ঠপোষকতায় রাজনৈতিক আধিপত্য বিস্তারকেও সংঘর্ষের একটি কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে ।
স্থানীয় ও পুলিশের ভাষ্য: সোমবার ছাত্রদলের সাবেক নেতা সাব্বির হোসেন খোকাকে তাদের বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হয়। এ সুযোগে রহনীয় সংঘর্ষ বাধে — একে অপরের গ্রুপের লোকজন ফায়ারিং করলে মামুন গুলিবিদ্ধ হন এবং ঘটনাস্থলেই পরিস্থিতি বিকট রূপ নেয় ।
রূপগঞ্জ থানা পুলিশের এসআই লিয়াকত আলী জানান, মামলার মামলাকারী বাদল ভূঁইয়া ১৬ জন আসামি ও ১৩ অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির নামে মামলা করেছেন। যার মধ্যে জ্যোতির্বিদ জায়েদুল ইসলাম কে প্রধান অভিযুক্ত করা হয়েছে। মামলাটি যুবদলের স্ত্রীকের নামে তাত্ক্ষণিকভাবে হালনাগাদ করা হচ্ছে, ফের অস্ত্র ও আসামি ধরতে অভিযান চালানো হচ্ছে । সংক্ষিপ্ত বিন্যাস বিষয় বিবরণ স্থান রূপগঞ্জ উপজেলার মাঝিপাড়া, ভুলতা ইউনিয়ন সময় ১০ জুন সন্ধ্যার দিকে গোলাগুলির সময় নিহত মামুন ভূঁইয়া (৪০), যুবদল কর্মী ও ব্যবসায়ী ব্যাক্তিগত প্রেক্ষাপট বাদল ভূঁইয়ার ভাই, যুবদল চেয়ার আবেদন ছাত্রদল ও যুবদলের পক্ষের আংশিক ভাগাভাগি আইনি প্রক্রিয়া বাদী মামলা দায়ের; ১৬ জন অভিযুক্ত, অভিযানে_detached ongoing
এই ঘটনায় সুনির্দিষ্টভাবে রাজনৈতিক টানা-এঁকে ওঠা সংঘর্ষের একটি দৃষ্টান্ত হয়ে দেখাচ্ছে, যা স্থানীয় প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার জন্য একটি সতর্ক সংকেত।