কুমিল্লার হোমনার শ্রীমুদ্দি গ্রাম, যা বাঁশির গ্রাম নামে পরিচিত, প্রায় দেড়শ বছর ধরে বাঁশি তৈরি করছে। বর্তমানে এখানকার বাঁশি দেশের পাশাপাশি ইউরোপ, আমেরিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি হচ্ছে।
পহেলা বৈশাখ সামনে রেখে বাঁশি তৈরির কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন গ্রামবাসী। বাঁশি তৈরির এ ঐতিহ্য এখনও বংশানুক্রমিকভাবে চলে আসছে। তবে, কারিগররা দাবি করছেন, দীর্ঘ সময় ধরে সাংস্কৃতিক এই শিল্পে সরকারি সহায়তা পাচ্ছেন না তারা।
বাঁশি কারিগররা জানান, একেকটি বাঁশির দাম ১০ টাকা থেকে শুরু হয়ে ১,০০০ টাকাও হতে পারে। যদিও লাভ কম, তবুও বিদেশে এর চাহিদা বাড়ছে। সরকার সহযোগিতা দিলে এই শিল্প আরও সমৃদ্ধ হতে পারে, বলেন তারা।
কুমিল্লা বিসিকের উপমহাব্যবস্থাপক মো. মুনতাসীর মামুন জানান, কারিগররা ঋণ নিতে চাইলে ৫-৬% সুদে ঋণ সুবিধা পাবেন।