সংস্কার কমিশনগুলোর দেওয়া ১৬৬টি সুপারিশের মধ্যে ১৩৮টিতে একমত হয়েছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকী জানিয়েছেন, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা প্রথমে নিশ্চিত করতে হবে।
রোববার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে ঐকমত্য কমিশনের সাথে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন জোনায়েদ সাকী। তিনি বলেন, সংবিধান ও সংবিধান সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো ছাড়া কোনো সংস্কার বা পরিবর্তন সম্ভব নয়। পাশাপাশি মৌলিক সংস্কারগুলো জনগণের সরাসরি ম্যান্ডেটের ভিত্তিতে বাস্তবায়ন করতে হবে বলে মনে করে গণসংহতি আন্দোলন।
জোনায়েদ সাকী আরও জানান, ন্যূনতম ঐকমত্য তৈরি করতে বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা চলবে। যেসব বিষয়ে ঐকমত্য হবে, সেগুলো ‘জুলাই সনদ’-এ অন্তর্ভুক্ত করা হবে। আর যেসব বিষয়ে মতভেদ থাকবে, তা জনগণের সামনে উন্মুক্তভাবে তুলে ধরা হবে।
বৈঠক শুরুর আগে ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ফ্যাসিবাদ বিরোধী যে ঐক্য গড়ে উঠেছিল, তা অব্যাহত রাখতে হবে।