মাভাবিপ্রবি : বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পর রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তন হয়। সাথে সাথে পরিবর্তন হতে শুরু করেছে সার্বিক পরিস্থিতির।
তারই ধারাবাহিকতায় টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে সব ধরণের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
শনিবার (১৭ আগস্ট) বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ডক্টর মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম ওই আদেশ জারি করেছেন।
আরো পড়ুন – কর্মীদের ছেড়ে পালিয়েছে এমপি-মন্ত্রী-নেতারা। অসহায় কর্মীদের ক্ষোভ
বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক ডক্টর মো. আজিজুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জারিকৃত আদেশে বলা হয়েছে, গত ১২ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের রিজেন্ট বোর্ড ও একাডেমিক কাউন্সিলের অভ্যন্তরীণ সদস্য, সকল ডিন, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, প্রভোস্ট, প্রক্টর ও অফিস প্রধানদের সমন্বয় সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভার সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে আদেশ জারি হওয়ার পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয় চত্ত্বরে শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা যেকোন দলীয় রাজনীতি করতে পারবেন না।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ডক্টর মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখার স্বার্থে ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০০১ এর ৪৭ (৫) ধারা অনুসরণে রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়।
প্রকাশ, ২০০১ সালে টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হয়।
ওই সময়ই আইন করে এই বিশ্ববিদ্যালয়কে রাজনীতি ও ধূমপান মুক্ত রাখা হয়।
কিন্তু ২০১১ সাল থেকে মাওলানা বিশ্ববিদ্যালয়ে তৎকালীন সরকার (আওয়ামী লীগ) দলীয় রাজনীতি শুরু হয়।
তারই ধারাবাহিকতায় এরপর ২০১৭ সালের ১২ আগস্ট
তখন থেকেই এই বিশ্ববিদ্যালয়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতি শুরু হয়। এই ১৬ বছ