ক্যান্সার এখনো সম্পূর্ণভাবে নিরাময়যোগ্য নয়। তাই রোগটির নাম শুনলেই মানুষের মনে ভয় জাগে। চিকিৎসকদের মতে, ক্যান্সার কোনো একক কারণে হয় না, বরং এটি মাল্টিফ্যাক্টোরিয়াল ডিজিজ। তবে সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস— বিশেষ করে অতিরিক্ত তেল-মসলা, চিনি, ময়দা এবং ফাস্টফুড খাওয়ার অভ্যাস— ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেক বাড়ায়।
চিকিৎসকরা বলছেন, নিয়মিত কিছু নির্দিষ্ট খাবার গ্রহণ ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে। শাকসবজি ও ফলের মধ্যে থাকা ফাইটোকেমিক্যাল এবং পলিফেনল শরীরের ক্যান্সার কোষের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভূমিকা রাখে। ফলের তুলনায় সবজি খাওয়ার পরামর্শ বেশি দেওয়া হয়, কারণ ফলে প্রাকৃতিক চিনি বেশি থাকে।
সবজিতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান শরীরকে ক্যান্সারের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করে।
যেসব খাবার কমাবেন বা এড়িয়ে চলবেন:
১️⃣ রেড মিট ও প্রক্রিয়াজাত মাংস
যেমন : ছাগলের মাংস, সসেজ, সালামি, বেকন
পরিবর্তে খান : ডাল, টোফু, মাশরুম (উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের উৎস)
২️⃣ ময়দা ও অতিপ্রক্রিয়াজাত খাবার
যেমন : পাউরুটি, নুডলস, পাস্তা
পরিবর্তে খান : ওটস, লাল আটা, ব্রাউন রাইস
৩️⃣ চিপস ও তেলেভাজা ফাস্ট ফুড
পরিবর্তে খান : বাদাম, বীজ, তাজা ফল ও শস্যজাত খাবার
৪️⃣ রঙিন শাকসবজি রাখুন খাদ্যতালিকায়
এগুলোতে থাকে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট
৫️⃣ চিনিযুক্ত পানীয় পরিহার করুন
যেমন : কোল্ড ড্রিংকস, কৃত্রিম ফলের জুস
পরিবর্তে খান : গ্রিন টি, লেবুর পানি, ডাবের পানি
স্বাস্থ্যকর অভ্যাসে কমবে ঝুঁকি
প্রতিদিনের ডায়েটে যতটা সম্ভব প্রাকৃতিক, কম প্রক্রিয়াজাত ও উদ্ভিজ্জ উৎস থেকে খাবার রাখলে ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়। স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসই শরীরকে রাখতে পারে সুস্থ ও সবল।
ট্যাগস (কমা দিয়ে আলাদা):
ক্যান্সার প্রতিরোধ, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট খাবার, ক্যান্সার সচেতনতা, পুষ্টি পরামর্শ, ডায়েট ও ক্যান্সার, স্বাস্থ্য টিপস,
ক্যান্সার এখনো সম্পূর্ণভাবে নিরাময়যোগ্য নয়। তাই রোগটির নাম শুনলেই মানুষের মনে ভয় জাগে। চিকিৎসকদের মতে, ক্যান্সার কোনো একক কারণে হয় না, বরং এটি মাল্টিফ্যাক্টোরিয়াল ডিজিজ। তবে সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস— বিশেষ করে অতিরিক্ত তেল-মসলা, চিনি, ময়দা এবং ফাস্টফুড খাওয়ার অভ্যাস— ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেক বাড়ায়।
চিকিৎসকরা বলছেন, নিয়মিত কিছু নির্দিষ্ট খাবার গ্রহণ ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে। শাকসবজি ও ফলের মধ্যে থাকা ফাইটোকেমিক্যাল এবং পলিফেনল শরীরের ক্যান্সার কোষের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভূমিকা রাখে। ফলের তুলনায় সবজি খাওয়ার পরামর্শ বেশি দেওয়া হয়, কারণ ফলে প্রাকৃতিক চিনি বেশি থাকে।
সবজিতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান শরীরকে ক্যান্সারের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করে।
যেসব খাবার কমাবেন বা এড়িয়ে চলবেন:
১️⃣ রেড মিট ও প্রক্রিয়াজাত মাংস
যেমন : ছাগলের মাংস, সসেজ, সালামি, বেকন
পরিবর্তে খান : ডাল, টোফু, মাশরুম (উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের উৎস)
২️⃣ ময়দা ও অতিপ্রক্রিয়াজাত খাবার
যেমন : পাউরুটি, নুডলস, পাস্তা
পরিবর্তে খান : ওটস, লাল আটা, ব্রাউন রাইস
৩️⃣ চিপস ও তেলেভাজা ফাস্ট ফুড
পরিবর্তে খান : বাদাম, বীজ, তাজা ফল ও শস্যজাত খাবার
৪️⃣ রঙিন শাকসবজি রাখুন খাদ্যতালিকায়
এগুলোতে থাকে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট
৫️⃣ চিনিযুক্ত পানীয় পরিহার করুন
যেমন : কোল্ড ড্রিংকস, কৃত্রিম ফলের জুস
পরিবর্তে খান : গ্রিন টি, লেবুর পানি, ডাবের পানি
স্বাস্থ্যকর অভ্যাসে কমবে ঝুঁকি
প্রতিদিনের ডায়েটে যতটা সম্ভব প্রাকৃতিক, কম প্রক্রিয়াজাত ও উদ্ভিজ্জ উৎস থেকে খাবার রাখলে ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়। স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসই শরীরকে রাখতে পারে সুস্থ ও সবল।