স্মৃতির রিওয়াইন্ড ঘুরিয়ে গেলে মনে পড়ে ২০০৩ সালের সেই মুহূর্ত। ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে—তৎকালীন বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম—সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনালে অন্তিম মুহূর্তে মতিউর মুন্নার গোলেই বাংলাদেশ ২–১ ব্যবধানে ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয় পেয়েছিল। ঠিক ২২ বছর পর একই ভেন্যুতে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের নিয়মরক্ষার ম্যাচে মতিউর মুন্নার উত্তরসূরি শেখ মোরসালিনের গোলই এনে দিল বহুল প্রতীক্ষিত আর প্রত্যাশিত আরেকটি জয়। আবারও হার মানল ভারত।
হামজা চৌধুরী জাতীয় দলে যোগ দেওয়ার পর থেকেই বাংলাদেশ ফুটবলে এসেছে দৃশ্যমান পরিবর্তন। ধারাবাহিকভাবে আরও কয়েকজন প্রবাসী ফুটবলার দলে যুক্ত হয়েছেন—কানাডা প্রবাসী শমিত সোম, ইতালি প্রবাসী ফাহামিদুল ইসলাম এবং যুক্তরাজ্য প্রবাসী জায়ান আহমেদ। সব মিলিয়ে নবগঠিত জাতীয় ফুটবল দল এখন আগের তুলনায় অনেক বেশি গতিশীল ও প্রাণবন্ত।
এই পরিবর্তিত বাংলাদেশ দলকে উন্নতির নতুন স্তরে দেখছেন সাবেক তারকা ফুটবলার আশরাফ উদ্দিন আহমেদ চুন্নু। তিনি বলেন,
“আমাদের সময়ের ফুটবল ছিল একরকম, আর এখনকার ফুটবল আরেকরকম। সত্যি বলতে এখন ফুটবল অনেক কঠিন। সেই কঠিন খেলাটাই সহজ করে খেলছে হামজা, শমিতরা।”
তার সঙ্গে একমত আরেক সাবেক তারকা কায়সার হামিদ, যিনি ১৯৮৪ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত জাতীয় দলের সেন্টার-ব্যাক হিসেবে মাঠ কাঁপিয়েছেন। ভারতকে হারাতে এত দীর্ঘ সময় লাগার পর তার অনুভূতি—
“অনেক দিন পর এমন একটি ম্যাচ দেখলাম। মন ভরে গেল। খুব ভালো লেগেছে। ২২ বছর পর ভারতকে হারানোর সামর্থ্য আমরা অর্জন করেছি। আশা করি সামনে আরও শক্তিশালী দলকেও হারাতে পারব।”
১৯৭৫ থেকে ১৯৮৫ পর্যন্ত টানা এক দশক জাতীয় দলের হয়ে খেলা আরেক কিংবদন্তি, আবাহনীর উইঙ্গার আশরাফ উদ্দিন আহমেদ চুন্নুও একই সুরে প্রশংসা করেন। তিনি বলেন,
“দীর্ঘ ২২ বছর পর আমরা ভারতকে হারালাম—এটা আমাদের ফুটবলের জন্য অত্যন্ত সুখবর। আগেই বলেছিলাম বাংলাদেশ জিতবে। আমার অনুমান সত্যি হয়েছে। হামজাদের এই জয়ে সত্যিই খুব ভালো লেগেছে।”
স্মৃতির রিওয়াইন্ড ঘুরিয়ে গেলে মনে পড়ে ২০০৩ সালের সেই মুহূর্ত। ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে—তৎকালীন বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম—সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনালে অন্তিম মুহূর্তে মতিউর মুন্নার গোলেই বাংলাদেশ ২–১ ব্যবধানে ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয় পেয়েছিল। ঠিক ২২ বছর পর একই ভেন্যুতে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের নিয়মরক্ষার ম্যাচে মতিউর মুন্নার উত্তরসূরি শেখ মোরসালিনের গোলই এনে দিল বহুল প্রতীক্ষিত আর প্রত্যাশিত আরেকটি জয়। আবারও হার মানল ভারত।
হামজা চৌধুরী জাতীয় দলে যোগ দেওয়ার পর থেকেই বাংলাদেশ ফুটবলে এসেছে দৃশ্যমান পরিবর্তন। ধারাবাহিকভাবে আরও কয়েকজন প্রবাসী ফুটবলার দলে যুক্ত হয়েছেন—কানাডা প্রবাসী শমিত সোম, ইতালি প্রবাসী ফাহামিদুল ইসলাম এবং যুক্তরাজ্য প্রবাসী জায়ান আহমেদ। সব মিলিয়ে নবগঠিত জাতীয় ফুটবল দল এখন আগের তুলনায় অনেক বেশি গতিশীল ও প্রাণবন্ত।
এই পরিবর্তিত বাংলাদেশ দলকে উন্নতির নতুন স্তরে দেখছেন সাবেক তারকা ফুটবলার আশরাফ উদ্দিন আহমেদ চুন্নু। তিনি বলেন,
“আমাদের সময়ের ফুটবল ছিল একরকম, আর এখনকার ফুটবল আরেকরকম। সত্যি বলতে এখন ফুটবল অনেক কঠিন। সেই কঠিন খেলাটাই সহজ করে খেলছে হামজা, শমিতরা।”
তার সঙ্গে একমত আরেক সাবেক তারকা কায়সার হামিদ, যিনি ১৯৮৪ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত জাতীয় দলের সেন্টার-ব্যাক হিসেবে মাঠ কাঁপিয়েছেন। ভারতকে হারাতে এত দীর্ঘ সময় লাগার পর তার অনুভূতি—
“অনেক দিন পর এমন একটি ম্যাচ দেখলাম। মন ভরে গেল। খুব ভালো লেগেছে। ২২ বছর পর ভারতকে হারানোর সামর্থ্য আমরা অর্জন করেছি। আশা করি সামনে আরও শক্তিশালী দলকেও হারাতে পারব।”
১৯৭৫ থেকে ১৯৮৫ পর্যন্ত টানা এক দশক জাতীয় দলের হয়ে খেলা আরেক কিংবদন্তি, আবাহনীর উইঙ্গার আশরাফ উদ্দিন আহমেদ চুন্নুও একই সুরে প্রশংসা করেন। তিনি বলেন,
“দীর্ঘ ২২ বছর পর আমরা ভারতকে হারালাম—এটা আমাদের ফুটবলের জন্য অত্যন্ত সুখবর। আগেই বলেছিলাম বাংলাদেশ জিতবে। আমার অনুমান সত্যি হয়েছে। হামজাদের এই জয়ে সত্যিই খুব ভালো লেগেছে।”











