কুয়ালালামপুরে মঙ্গলবার (২৭ মে) শুরু হয়েছে বহুল প্রতীক্ষিত আসিয়ান-জিসিসি দ্বিতীয় শীর্ষ সম্মেলন। এই সম্মেলনে গালফ অঞ্চলের ৬ দেশ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ১০ সদস্য রাষ্ট্র অংশগ্রহণ করছে।
বিশ্ব রাজনীতির নতুন মেরুপ্রবণতা, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, গাজা সংকট ও লোহিত সাগরের নিরাপত্তা হুমকির পটভূমিতে উভয় জোট পারস্পরিক নির্ভরতা বৃদ্ধি করতে সম্মেলনে মিলিত হয়েছে।
বিশ্লেষকদের মতে, এই সম্মেলনে বাণিজ্যিক জোট গঠনের সম্ভাবনা গুরুত্ব পাচ্ছে। এছাড়াও বিনিয়োগ ও নিরাপত্তা বিষয়ক আলোচনা হচ্ছে। বিশেষ করে ‘চীন-পারস্য উপসাগর-দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া করিডর’ নিয়ে আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
সকালেই ১৬তম ইস্ট আসিয়ান গ্রোথ এরিয়া সামিট অনুষ্ঠিত হয়। ব্রুনেই, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ফিলিপাইন নিয়ে গঠিত এই উপ-আঞ্চলিক জোটটি গত তিন দশক ধরে বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা করছে। এবার কাস্টমস, ইমিগ্রেশন ও কোয়ারেন্টাইন সহযোগিতা কাঠামো বিশেষ গুরুত্ব পাচ্ছে, যা সদস্য দেশগুলোর পণ্য ও মানুষের চলাচল আরও সহজ করবে বলে আশা করা হচ্ছে।