খবর বাংলা
,
ডেস্ক
জাইমা রহমান তার পোস্টে বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করে বলেন, ছোটবেলায় তার দাদু, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা তারেক রহমানের পিতা, পরিবারকে মমতাময়ী ও যত্নশীলভাবে দেখাশোনা করতেন। স্কুলের ফুটবল টুর্নামেন্টে জয়ী হওয়ার পর তিনি সরাসরি দাদুর কাছে গিয়ে বিজয়ের গল্প শেয়ার করেছিলেন এবং দাদুর গর্ব অনুভব করেছিলেন।
জাইমা উল্লেখ করেন, “আমাদের দাদুর কাঁধে দেশের দায়িত্ব থাকলেও তিনি পরিবারের প্রতি সবসময় মমতাময়ী ছিলেন। আমাদের জন্য সময় বের করতেন, সাহস দিতেন এবং আমাদের শেখাতেন নম্রতা, আন্তরিকতা ও মন দিয়ে শোনার মানসিকতা।”
তিনি আরও জানান, বিদেশে কাটানো ১৭ বছর তার জীবনে অনেক পরিবর্তন এনেছে, তবে কখনো নিজের শিকড় ভুলে যাননি। লন্ডনে থাকা তাকে বাস্তববাদী ও বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গি দিয়েছে, কিন্তু হৃদয় সবসময় বাংলাদেশেই ছিল।
ব্যারিস্টার জাইমা তার আইনজীবী জীবনের অভিজ্ঞতাও শেয়ার করেন। তিনি বলেন, মানুষের সঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে দায়িত্বশীল হতে শিখেছেন, বিপদগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানো এবং ন্যায্য সমাধান প্রদানের গুরুত্ব উপলব্ধি করেছেন।
দেশে ফেরার বিষয়ে তিনি বলেন, “অনেক বছর পর দেশে ফিরছি। দেশে ফেরা মানে আবেগ ও অনুভূতির এক অনন্য সংমিশ্রণ। দেশে ফিরে দাদুর পাশে থাকতে চাই, আব্বুকে সর্বাত্মক সহায়তা করতে চাই এবং একজন দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে দেশের জন্য সর্বস্ব দিয়ে কাজ করতে চাই। মানুষের সঙ্গে সরাসরি কথা বলে বাংলাদেশকে নতুন করে জানতে চাই।”
জাইমা মন্তব্য করেন, জনগণের কৌতূহল ও প্রত্যাশা তার পরিবারের সঙ্গে জড়িত, এবং সেই প্রত্যাশা পূরণের দায়িত্বও তিনি অনুভব করেন।
তথ্য সূত্র : কালের কণ্ঠ











