স্থূলতা কমাতে, হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে, ত্বকের গুণমান উন্নত করতে এবং হজম সুস্থ রাখতে খাঁটি ঘি উপকারি। ঘি ভিটামিন, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও স্বাস্থ্যকর ফ্যাটের ভালো উৎস।
চিকিৎসকরা বলেন, পরিমিত মাত্রায় ঘি গ্রহণ শরীরের ভিটামিন ও খনিজ শোষণে সাহায্য করে। তবে অতিরিক্ত স্যাচুরেটেড ফ্যাট কার্ডিওভাসকুলার রোগ, স্ট্রোক ও ওজন বৃদ্ধি করতে পারে। এজন্য দিনে ২ চামচের বেশি ঘি না খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
যাদের লিভারের সমস্যা আছে, তারা অতিরিক্ত ঘি এড়ানো উচিত। বেশি পরিমাণে ঘি রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল বাড়িয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। হজম উন্নত করতে ঘি খাদ্যতালিকায় যুক্ত করা যায়, তবে বদহজমের সমস্যা থাকলে এটি এড়ানোই উত্তম।